নিজস্ব প্রতিবেদক: সেদিন রাতটা ছিল ঘন অন্ধকার, যেন কোনো অশুভ শক্তি চেপে বসেছিল আছিয়ার ভাগ্যে। ঘুমিয়ে পড়েছিল সবাই, কিন্তু তার ঘুম কেড়ে নিয়েছিল এক ভয়ংকর নৃশংসতা।
পরিবারের সদস্যরা ভেবেছিল, হয়তো আছিয়া অসুস্থ। কিন্তু বাস্তবতা ছিল আরও নির্মম, আরও ভয়াবহ!
ভোরের আলো ফোটার আগেই শেষ হয়ে গেল আছিয়ার জীবন
রাতের নিস্তব্ধতায় ঘটে যাওয়া সেই ঘটনা বদলে দেয় সবকিছু। আছিয়ার বোন জানায়, সে তখন ঘুমিয়ে ছিল। কিন্তু যখন জেগে ওঠে, তখন সবকিছু ওলটপালট!একটা চাপা কান্না, একটা নিঃশব্দ আর্তনাদ ছড়িয়ে পড়েছিল ঘরের বাতাসে।
আছিয়াকে জোর করে কিছু খাওয়ানো হয়েছিল—নিশ্চয়ই এমন কিছু, যাতে তার প্রতিবাদ মূক হয়ে যায়, যাতে সে কোনো কিছু বলতে না পারে।সকালে যখন সবাই তাকে নিথর অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে, তখন আর দেরি করা হয়নি—দৌড়ে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে।
কিন্তু সময়ের নিষ্ঠুরতা তখন তার ভাগ্য লিখে ফেলেছে।
চারটি শব্দ, যা ফাঁস করে দিলো আসল সত্য
বাঁচার শেষ চেষ্টায় আছিয়া ফিসফিস করে বলে গেল কয়েকটি কথা—মাত্র চারটি শব্দ, যা শুনে স্তব্ধ হয়ে যায় সবাই।তার অসহায় কণ্ঠস্বর, তার কাঁপা কাঁপা ঠোঁট যেন বলে দিচ্ছিল, কী ভয়ংকর এক রাত পেরিয়ে এসেছে সে।
সত্য জানত সবাই, তবুও নীরব ছিল!
তার মা জানত, তার স্বামী জানত, এমনকি শ্বশুরও জানতেন আসল সত্য।কিন্তু সমাজের ভয়, লজ্জার শৃঙ্খলে বাঁধা পড়ে তারা চুপ করে ছিলেন।আর সেই নীরবতা শেষ পর্যন্ত কেড়ে নিল আছিয়ার প্রাণ!
এই ঘটনা যেন আর কোনো মেয়ের ভাগ্যে না আসে, এই অমানবিকতা যেন আর কাউকে গিলে না খায়—এটাই সবার চাওয়া।
নিচের ভিডিওতে রয়েছে সেই অন্তিম মুহূর্তের স্বীকারোক্তি।
Stat News BD – Most Popular Bangla News The Fastest Growing Bangla News Portal Titled Stat News BD Offers To Know Latest National And Local Stories.